রাজশাহীর তানোর পৌর এলাকায় প্রায় ২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন পৌর কর্তৃপক্ষ।এসব উন্নয়ন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে কাঁচা মাটির রাস্তা পাকাকরণ, ড্রেন ও কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ অন্যতম।
এদিকে চলমান এসব উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেছেন তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও তানোর পৌর প্রশাসক(অতিরিক্ত দায়িত্ব) লিয়াকত সালমান।
জানা গেছে, রোববার (৬ জুলাই ) তিনি তানোর পৌর এলাকার তালন্দ ও বাজে আকচা মহল্লায় পৃথক ২টি মাটির কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ কাজ পরিদর্শন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তানোর পৌর সভার কার্য্যসহকারী মাহাবুর রহমানসহ সংশ্লিষ্টরা।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, কোভিড ১৯ প্রকল্পের আওতায় প্রায় ২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যায়ে তানোর পৌর এলাকায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার ছোট ছোট ৮টি নতুন রাস্তা পাকাকরণ, ৩টি নতুন ড্রেন নির্মান, ২টি কবরস্থান ও একটি ঈদগাহ্'র সীমানা প্রাচীরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। দুটি কাঁচা মাটির রাস্তা পাকাকরণের জন্য মাটি খননের কাজ শুরু করা হয়েছে। মাটি খননের কাজ পরিদর্শন, নাগরিকগণের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন এবং নিয়মানুযায়ী ও সঠিকভাবে কাজ করতে ঠিকাদারসহ পৌর কর্মকর্তাদেরকে নির্দেশনা প্রদান করেন পৌর প্রশাসক।
পৌরসভার সংশ্লিষ্ট এলাকার নাগরিকগণ বলেন, তানোর পৌরসভা প্রতিষ্ঠার ৩০ বছর পেরিয়ে গেলেও এখানো কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। পৌরসভার নাগরিক হিসেবে তারা তেমন কোনো নাগরিক সুবিধা পায় না। বেশীরভাগ রাস্তা এখনো মাটির কাঁচা রাস্তায় রয়ে গেছে। পৌর এলাকার পাড়া মহল্লার রাস্তা-ঘাটে এখনো জ্বলেনি বিদ্যুতের আলো। নেই খাবার সুপ্রিয় পানি সাপ্লায়ের ব্যবস্থা। সম্প্রতি এসব উন্নয়ন কর্মকান্ডের খবরে সংশ্লিষ্ট মহল্লার নাগরিকগণের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। নতুন ভাবে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন নাগরিকগণ।
এবিষয়ে তানোর পৌরসভার কার্য্যসহকারী মাহাবুর রহমান বলেন, আগেও উন্নয়ন হয়েছে। তবে, চাহিদার তুলনায় কম। তিনি বলেন, রাজস্ব আদায় কম হওয়ায় তানোর পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর থেকে ৩য় শ্রেনীতেই রয়ে গেছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে রাজস্ব আদায় বেড়েছে। এই ভাবে রাজস্ব আদায় বাড়তে থাকলে আগামীতে ১ম শ্রেনীর পৌরসভায় উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পৌরসভার মান বাড়লে সরকারী বরাদ্ধ বেড়ে যাবে এবং উন্নয়নও বৃদ্ধি পাবে। নাগরিক সুবিধা পেতে পৌরবাসীকে নিয়মিত পৌর কর পরিশোধ করতে হবে বলেও জানান তিনি।
স্থানীয় নাগরিকগণের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তানোর পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সরকার দলীয় মন্ত্রী ও এমপিদের সঙ্গে মেয়রদের টানা-পড়েন ও রাজনৈতিক মতপার্থক্যে এবং দলীয় ও আত্নীয়করণসহ স্বজনপ্রীতির কারণে থমকে যায় উন্নয়ন কর্মকান্ড। অপরদিকে অনিয়ম এবং দূর্নীতির কারনেও সরকারী বরাদ্ধ ও আদায়কৃত রাজস্ব অর্থের সৎ ব্যবহার ও পরিকল্পনার অভাবেই তানোর পৌর এলাকায় কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। বর্তমানে পৌরসভায় নাগরিক সুবিধা নিতে পৌরকর পরিশোধ বাধ্যতামুলক করায় বেড়েছে উন্নয়ন ও কর আদায়।
এদিকে চলমান এসব উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেছেন তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও তানোর পৌর প্রশাসক(অতিরিক্ত দায়িত্ব) লিয়াকত সালমান।
জানা গেছে, রোববার (৬ জুলাই ) তিনি তানোর পৌর এলাকার তালন্দ ও বাজে আকচা মহল্লায় পৃথক ২টি মাটির কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ কাজ পরিদর্শন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তানোর পৌর সভার কার্য্যসহকারী মাহাবুর রহমানসহ সংশ্লিষ্টরা।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, কোভিড ১৯ প্রকল্পের আওতায় প্রায় ২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যায়ে তানোর পৌর এলাকায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার ছোট ছোট ৮টি নতুন রাস্তা পাকাকরণ, ৩টি নতুন ড্রেন নির্মান, ২টি কবরস্থান ও একটি ঈদগাহ্'র সীমানা প্রাচীরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। দুটি কাঁচা মাটির রাস্তা পাকাকরণের জন্য মাটি খননের কাজ শুরু করা হয়েছে। মাটি খননের কাজ পরিদর্শন, নাগরিকগণের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন এবং নিয়মানুযায়ী ও সঠিকভাবে কাজ করতে ঠিকাদারসহ পৌর কর্মকর্তাদেরকে নির্দেশনা প্রদান করেন পৌর প্রশাসক।
পৌরসভার সংশ্লিষ্ট এলাকার নাগরিকগণ বলেন, তানোর পৌরসভা প্রতিষ্ঠার ৩০ বছর পেরিয়ে গেলেও এখানো কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। পৌরসভার নাগরিক হিসেবে তারা তেমন কোনো নাগরিক সুবিধা পায় না। বেশীরভাগ রাস্তা এখনো মাটির কাঁচা রাস্তায় রয়ে গেছে। পৌর এলাকার পাড়া মহল্লার রাস্তা-ঘাটে এখনো জ্বলেনি বিদ্যুতের আলো। নেই খাবার সুপ্রিয় পানি সাপ্লায়ের ব্যবস্থা। সম্প্রতি এসব উন্নয়ন কর্মকান্ডের খবরে সংশ্লিষ্ট মহল্লার নাগরিকগণের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। নতুন ভাবে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন নাগরিকগণ।
এবিষয়ে তানোর পৌরসভার কার্য্যসহকারী মাহাবুর রহমান বলেন, আগেও উন্নয়ন হয়েছে। তবে, চাহিদার তুলনায় কম। তিনি বলেন, রাজস্ব আদায় কম হওয়ায় তানোর পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর থেকে ৩য় শ্রেনীতেই রয়ে গেছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে রাজস্ব আদায় বেড়েছে। এই ভাবে রাজস্ব আদায় বাড়তে থাকলে আগামীতে ১ম শ্রেনীর পৌরসভায় উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পৌরসভার মান বাড়লে সরকারী বরাদ্ধ বেড়ে যাবে এবং উন্নয়নও বৃদ্ধি পাবে। নাগরিক সুবিধা পেতে পৌরবাসীকে নিয়মিত পৌর কর পরিশোধ করতে হবে বলেও জানান তিনি।
স্থানীয় নাগরিকগণের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তানোর পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সরকার দলীয় মন্ত্রী ও এমপিদের সঙ্গে মেয়রদের টানা-পড়েন ও রাজনৈতিক মতপার্থক্যে এবং দলীয় ও আত্নীয়করণসহ স্বজনপ্রীতির কারণে থমকে যায় উন্নয়ন কর্মকান্ড। অপরদিকে অনিয়ম এবং দূর্নীতির কারনেও সরকারী বরাদ্ধ ও আদায়কৃত রাজস্ব অর্থের সৎ ব্যবহার ও পরিকল্পনার অভাবেই তানোর পৌর এলাকায় কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। বর্তমানে পৌরসভায় নাগরিক সুবিধা নিতে পৌরকর পরিশোধ বাধ্যতামুলক করায় বেড়েছে উন্নয়ন ও কর আদায়।